ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় চোটে পড়ায় পাকিস্তান সফরের টেস্ট দলে দরজা খুলে যায় সাদমান ইসলামের। রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে সাদমান খেলেন ৯৩ রানে সংগ্রামী এক ইনিংস। দ্বিতীয় টেস্টের দুই ইনিংসে ফিফটির চৌহদ্দি পেরোতে না পারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ১৮৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনার জাকিরের সঙ্গে ৫৮
দুই বছরের বেশি সময় পর জাতীয় দলের হয়ে মাঠে নামলেন। ফেরাটাও হয়েছে দুর্দান্ত, কিন্তু দ্বিতীয় সেশনের শেষ বলে উজ্জ্বল প্রত্যাবর্তনটা আক্ষেপে রূপ নিল সাদমান ইসলামের। ৯৩ রানে মোহাম্মদ আলীর দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়েছেন এ বাঁহাতি ব্যাটার।
টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের লড়াই তলানিতে থেকে শেষ করেছিল বাংলাদেশ। সামনের আসরেও সবচেয়ে কম টেস্ট পেয়েছে মুমিনুল হকের দল। তবে চ্যাম্পিয়নশিপের কারণে আগের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি ম্যাচই পাচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের টেস্ট দলের নিয়মিত মুখ সাদমান ইসলাম
জিম্বাবুয়ে থেকে ফিরেই ব্যস্ত সাদমান ইসলাম। নাহ, ক্রিকেট নয়; তাঁর ব্যস্ততা এখন গরু নিয়ে। দুদিন পর কোরবানির ঈদ। কোরবানির গরু কিনতেই কি ব্যস্ত বাংলাদেশ টেস্ট দলের তরুণ বাঁহাতি ওপেনার? চমকটা এখানেই।
তামিম ইকবাল চোটে না পড়লে হয়তো তাঁর একাদশে থাকাই হতো না! সেই সাদমান ইসলাম পাঁচ মাস পর টেস্টে পাওয়া সুযোগটা কাজে লাগালেন দারুণভাবে। হারারেতে চতুর্থদিনে তুলে নিলেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। আর এই সেঞ্চুরিটা বাঁহাতি ব্যাটসম্যান উৎসর্গ করলেন তাঁর ক্রিকেটার হওয়ার পেছনের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা, মা–বাবাকে।